মানুষ যতদিন পৃথিবীতে বেঁচে থাকে তার যেন অহংকারের শেষ নেই। মানুষ মাত্রই চাওয়া দীর্ঘকালের জীবন। কিন্তু মরতে হবে এই চির সত্যটি জানার পরেও তার যেনো চাওয়া-পাওয়ার শেষ নেই। অথচ আমরা সবাই জানি মানুষ বেঁচে থাকে তাঁর কর্মের মধ্যে বয়সের মধ্যে নয়।
মানুষ যতদিন পৃথিবীতে বেঁচে থাকে তার যেন অহংকারের শেষ নেই। মানুষ মাত্রই চাওয়া দীর্ঘকালের জীবন। কিন্তু মরতে হবে এই চির সত্যটি জানার পরেও তার যেনো চাওয়া-পাওয়ার শেষ নেই। অথচ আমরা সবাই জানি মানুষ বেঁচে থাকে তাঁর কর্মের মধ্যে বয়সের মধ্যে নয়।
বুধগ্রহ ইংরেজি তে যার নাম Mercury (মার্কারি)। এই গ্রহটি সৌরজগতের প্রথম এবং ক্ষুদ্রতম গ্রহ। এটি সূর্যের সর্বাপেক্ষা নিকটতম গ্রহ। এর কোনো উপগ্রহ নাই। বুধগ্রহ সূর্যকে প্রতি ৮৮ দিনে একবার প্রদক্ষিণ করে। পৃথিবী থেকে এই গ্রহ সহজে দেখা যায় না, কারণ সূর্যের সাথে এর বৃহত্তম কৌণিক পার্থক্য হচ্ছে মাত্র ২৮.৩ ডিগ্রী। কেবল সকাল ও সন্ধ্যার ক্ষীণ আলোয় এটি দৃশ্যমান হয়।
লাভ হরমোন বা অক্সিটোসিন হল স্তন্যপায়ী প্রাণীদের দেহে প্রাপ্ত একটি হরমোন। এটি স্তন্যপায়ীদের মস্তিষ্কে কাজ করে। মানবদেহে এটি নারীদের প্রজননের সময় নির্গত হয়, বিশেষ করে সন্তান প্রসবের সময় এবং প্রসবের পরে।
প্রেমে পড়া থেকে শুরু করে শারীরিক সম্পর্ক, সার্বিকভাবে সামাজিক হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এই অক্সিটিসিন হরমোন, যা সাধারণত ‘লাভ হরমোন’ নামে পরিচিত।
ভবিষ্যতে বিজ্ঞান আমাদের কোথায় নিয়ে যেতে পারে কিংবা কীভাবে বদলে দিতে পারে জীবন? আপনি কি এই মূহূর্তে কল্পনা করতে পারেন? জানি পারবেন না। কেননা বিজ্ঞান মাঝেমধ্যে কল্পনার বাইরের এমন কিছু অবিস্কার করে যা হতবাক করে দেয় বিশ্ববাসীকে।
১৯৮২ সালের ছবি ব্লেড রানারে দেখানো হয়েছিল ভবিষ্যতের লস এঞ্জেলস শহরে আকাশের মহাসড়ক দিয়ে ছুটে চলেছে উড়ন্ত যানবাহন। এটা গেলা মুভির কথা। বাস্তবেও কিন্তু তাই হয়েছে। প্রযুক্তি যেভাবে দ্রুতগতিতে ছুটে চলেছে হয়ত হলিউডের ছবি নির্মাতারা তা তখন কল্পনাও করতে পারেননি। আকাশে উড়তে পারে তাদের কল্পনার এমন অনেক যানবাহন এখনও রূপালি পর্দায় দেখা কল্পলোকের জিনিস হয়ে থাকলেও উড়ন্ত গাড়ি কিন্তু এখন বাস্তবতায় রূপ পেয়েছে।রশুনতে অবাক লাগলেও এয়ার কার নামের গাড়িটি এরই মধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে ৭০ ঘণ্টা আকাশে ওড়ার পাশাপাশি ২০০ বার উড্ডয়ন ও অবতরণ করেছে।
আচ্ছা আপনি একটু কল্পনা করুন তো, আপনি এমন একটি দেশে অবস্থান করছেন যেখানে মাসের পর মাস সূর্য ডোবে না। কি অবাক হচ্ছেন না। ভাবছেন এ আবার কখনো সম্ভব নাকি। হ্যাঁ সম্ভব। অবাক হলেও সত্যি পৃথিবীতে এমন স্থান আছে। এমনই কিছু দেশ বা স্থান নিয়ে কথা বলবো আজ।
দিন শেষে রাত আসে, রাত শেষ হলেই আবার পূব আকাশে উঁকি দেয় সূর্য। রাত-দিনের এমন খেলা মূলত প্রকৃতির এক অমোঘ নিয়ম। এই নিয়মের কখনো ব্যতয় হয় না আমরা জানি। কিন্তু আপনি জেনে অবাক হবেন বিশ্বে এমন কিছু দেশ আছে যেখানে সূর্য উঠলে আর অস্ত যায় না, আবার অস্ত গেলে দিনের পর দিন কিংবা মাসের পর মাসও সূর্যের দেখা মেলে না।
বিষয়টি আপনার কল্পনার বাইরে হলেও সত্যি। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক এমনই ৬ স্থান সম্পর্কে-
ছবিঃ- সংগৃহীত
“লাভ টানেল” বা “টানেল অফ লাভ” পৃথিবীর অন্যতম সৌন্দর্যমন্ডিত একটি জায়গার নাম। যেখানে একবার প্রবেশ করলে মনে থেকে যাই যুগের পর যুগ। এই টানেল ধরে যখন আপনি প্রিয়জনের হাত ধরে হেঁটে যাবেন সেই দৃশ্য সিনেমার দৃশ্যকেও হার মানাবে। প্রকৃতির আপন খেয়ালে তৈরি এই লাভ টানেল বা প্রেম সুড়ঙ্গ বিশ্বের অন্যতম একটি রোমান্টিক স্থান হিসাবে পরিচিত।
বিশ্বের একদেশ থেকে আরেক দেশে যাতায়াতের জন্য বিমান হলো জনপ্রিয় একটি পরিবহন। মূলত অল্প সময় ও নিরাপদ ভ্রমণের জন্য মানুষ বিমানকে বেঁচে নেয়। বিমানে করে পৃথিবীর প্রায় সকল দেশেই আপনি যেতে পারেন যদি আপনার পাসপোর্ট - ভিসা থাকে। তবে আপনি জানেন কি বিশ্বে এমন কিছু স্থান আছে যার উপর দিয়ে প্লেন চলাচল করতে পারে না। ঐসব এলাকা নো ফ্লাই জোন হিসাবে পরিচিত। অর্থাৎ ওইসব স্থানের উপর দিয়ে প্লেন চলাচল একেবারেই নিষিদ্ধ। বিশ্বের এমনই কিছু স্থান অর্থাৎ নো ফ্লাই জোন নিয়ে আজকের এই লিখা । প্রিয় পাঠক বিশ্বের যে ৬ স্থানের ওপর দিয়ে প্লেন উড়তে পারে না সেগুলো হলো-
ইউক্রেন ঐতিহ্যগতভাবে সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ। ৩০ বছর আগে সোভিয়েত ইউনিয়নের বিলুপ্তির সময় এটি বর্তমান রাশিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছিল। সোভিয়েত ইউনিয়নের যুগ থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বন্দর এবং সামরিক ইউনিট ইউক্রেনের অংশে চলে আসে। ২০১৪ সালে যখন ভিক্টর ইয়ানুকোভিচ রাষ্ট্রপতির পদ থেকে অপসারিত হন তখন পর্যন্ত দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত শক্তিশালী ছিল।